1. zobairahmed461@gmail.com : Zobair : Zobair Ahammad
  2. khorshed.eco@gmail.com : Khorshed Alam : Khorshed Alam
  3. robelmoh5@gmail.com : Rubel Ahmed : Rubel Ahmed
  4. hossaintnt@live.com : Shah Sumon : Shah Sumon
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনামঃ 
স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ কুমিল্লা বিভাগীয় কমিটির ১৫ আগস্টের শোক ও বঙ্গবন্ধু জীবন ও আর্দশ শীর্ষক আলোচনা সভা কুমিল্লার বরুড়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন বরুড়ায় শিক্ষকের বেত্রাঘাতে মাদরাসাশিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ শিক্ষা ও ঐতিহ্যে পানিপাড়া ফাউন্ডেশনের‌ মানবতার সেবায় পথ চলা শুরু একটি নিখোঁজ সংবাদ ‘ভবিষ্যতে শিক্ষাই হবে সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প’ – চান্দিনায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি চান্দিনায় রাস্তার বেহালদশা: দেখার কেউ নেই! মাছ উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে মহাসড়কে প্রাণ গেলো পিতা-পুত্রের চান্দিনায় বাগান প্রেমীদের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্পের কিছু ইতিহাস

চান্দিনা অনলাইন সংবাদদাতাঃ  
  • Update Time : বুধবার, ২২ জুলাই, ২০২০
  • ৯৫ Time View

দেশীয় জাহাজ নির্মাণ শিল্প বাংলার অনেক পুরানো ঐতিহ্য। চতুর্দশ শতকে ঐতিহাসিক পর্যটক ইবনে বতুতা বাংলায় এসে সোনারগাঁয়ে নির্মিত কাঠের জাহাজে ভ্রমণ করেছিলেন। ইউরোপীয় পর্যটক সিজার ফ্রেডরিকের মতে পঞ্চদশ শতকে চট্টগ্রাম ছিল সমুদ্রগামী জাহাজ নির্মাণের মূল কেন্দ্র। সপ্তদশ শতকে তুরস্কের সুলতানের নৌবহর নির্মিত হয় চট্টগ্রামে। দেশীয় জাহাজ নির্মাণ শিল্পের বিকাশ বাংলায় শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠনের ভিত্তি তৈরি করে।

ভারতীয় উপমহাদেশে মুঘল শাসনের সময় মুঘল নৌবাহিনীর অধিকাংশ জাহাজ বাংলায় তৈরি হয়। মুঘলদের বাংলা দখলের পর জলদস্যুতা রুখতে তারা একটি শক্তিশালি নৌবাহিনীর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। সে লক্ষ্যে তারা ভোলা, সন্দ্বীপ, নারায়ণগঞ্জের কদম রসুল, খিজিরপুর, ঢাকা ইত্যাদি কৌশলগত জায়গায় নৌঘাটি স্থাপন করে। কিন্তু মুঘলরা সমুদ্রে দুর্বল হওয়ায় তারা বার্মিজ জলদস্যুদের থামাতে ব্যর্থ হয়। পরবর্তীকালে মুঘলরা শায়েস্তা খানকে জলদস্যু দমনের দায়িত্ব প্রদান করে। দায়িত্ব নেওয়ার এক বছরের মাথায় শায়েস্তা খান প্রায় ৩০০ নৌকা ও জাহাজ সংগ্রহ করেন। পরে তিনি বার্মিজ জলদস্যুদের দমন করেন এবং চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং আরাকান বার্মিজদের থেকে ছিনিয়ে আনেন।

ব্রিটিশ শাসনামলে তারা ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ নৌঘাটি স্থাপন করতে থাকে। তবে তাদের মূল মনোযোগ ছিল পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে কেন্দ্রীভূত। বাংলাসহ উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে কোন নৌ-অবকাঠামো নির্মাণের কোন উদ্যোগ ব্রিটিশরা গ্রহণ করে নি।

১৮০৫ সালের বিখ্যাত ট্রাফালগার যুদ্ধে ব্রিটিশ নৌবাহিনী বাংলায় তৈরি জাহাজ ব্যবহার করে। ১৮১৮ সালে জার্মান নৌবাহিনীর কাঠ-নির্মিত ফ্রিগেট ডাচল্যান্ড চট্টগ্রামে তৈরি হয়।

আসলে এই বাংলাদেশ বহুকাল আগে থেকেই অনেক সমৃদ্ধ ছিল, তাইতো শোষক গোষ্ঠী এ দেশে বারবার হানা দিয়েছিল।

ভবিষ্যতে এই শিল্পের দ্বারা বাংলাদেশ আলাদা একটি পরিচয় পাবে বিশ্বের কাছে, ইনশাআল্লাহ।

 

সুত্রঃ বাংলাদেশ মিলিটারি আফ্যায়ারস

শেয়ার করুন 

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category

চান্দিনা অনলাইন এক্সপ্লোরারে বিজ্ঞাপন দিন

© All rights reserved © 2020 ChandinaOnline
Theme Customized BY LatestNews