আজকে যাকে নিয়ে লিখছি তাঁকে বা তাঁর সামাজিক ভাবে চলাফেরা অথবা পেশাগত পরিচয় নিয়ে কথা বলতে পারেন।তাঁকে নিয়ে আলোচনা ও সমালোচনা করা যাবে ঘন্টার পর ঘন্টা।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর পাস করে বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন।বর্তমানে অবসরে আছেন।
খুব ছোট বেলা থেকেই দেখতাম আমাদের এই প্রিয় বড় ভাই মোঃ মোক্তার হোসেন সামাজিক চিরাচরিত নিয়মের বাহিরে গঠন মূলক চিন্তাভাবনা করতেন।
তাঁর সেই সব চিন্তা ভাবনার প্রতিফলন স্বরুপ গ্রাম সংসদের প্রাতিষ্ঠানিকতা নিয়ে কাজ করার যে নিরলস প্রচেষ্টা তা চোখে পরার মতো।
আমরা সামাজিক জীব,জন্ম থেকেই স্থির একটা সীমাবদ্ধ চিন্তাভাবনার সীমানাকে অতিক্রম করতে খুব কম মানুষই পারি।জগৎ সংসার, স্বকীয়তা, নিজ স্বার্থের বাহিরে গিয়ে প্রতিবেশী, পাড়া,মহল্লা,ওয়ার্ড,ইউনিয়ন, উপজেলা,জেলা, বিভাগ সর্বপরি রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিয়ে সামর্থের বাহিরে গিয়ে কাজ করার বা চিন্তাভাবনা করা স্বক্রিয় থাকা কে বিদ্যমান সমাজ ব্যবস্থা পাগল, অপদার্থ বা বেগার লোক মনে করে।
সেই চিন্তা থেকে আমাদের মোক্তার ভাইকে আমরা সংকীর্ণ গণ্ডিতে রেখে আলোচনা সমালোচনা করেছি,করছি ও করবো।তবে মোক্তার ভাইয়ের সকল সমাজে যুগ যুগ ধরে বিরাজমান থাকবেন।
আমি নিয়মিত ভাবে গ্রামে গেলে মোক্তার ভাইকে সময় দেই, কথা বলি ও ওনার কথা বার্তা, মতামত জানতে চেষ্টা করি।আমি অবাক হয়ে যাই ওনার চিন্তাভাবনা ও দৈনিক পড়াশোনা ও বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থা নিয়ে জ্ঞানগর্ব মূলক তথ্যসূত্র দেখে,যা আমাদের মতো অনেক শিক্ষিত জনই ঐ মানের নয়।
যাইহোক গ্রাম কে নিয়ে ওনার সুচিন্তা ও পরিকল্পনা গুলোর বাস্তবায়ন গ্রামের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কাজ করবে বলে আমি আশাবাদী।